কবি ও সম্পাদক
জন্ম ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৯, ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছায়। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থঃ বিষণ্ণ স্নায়ুবন (২০২০), "দূরে, হে হাওয়াগান" (২০২১) সস্পাদিত ছোট কাগজ : মেরুদণ্ড।
যাদুর সন্ধ্যা - শুভ্র সরকার এর রামায়ণ থেকে একটি সিরিজ কবিতা। এ নামে কবি একটি পান্ডুলিপি তৈরি করেছন, এর অংশ বিশেষ আজ তার জন্মদিনে প্রকাশিত হলো কিংবদন্তিতে।
শোন হাওয়া, তোমাকে ভাবছে বাগান - শুভ্র সরকার তার নাতিদীর্ঘ কবিতায় তার যাপনের চারপাশের প্রকৃতিকে যেভাবে দেখেন ঠিক সে রূপটিকেই কাব্যে তুলে ধরেছেন সুনিপুন দক্ষতায়। আমরা তার কবিতা পাঠে চোখ বুজলেই দেখতে পাই গ্রামীন দৃশ্যাবলী, ধান ক্ষেত, আশপাশ।
একজন নিভৃতচারী কবির লেখা কবিতাও আন্তর্জাতিক মানের হয়ে উঠে। যাপনের চারপাশটা তখন হয়ে উঠে বৈশ্বিক। সৌহার্য্য ওসমানের 'জলঘুমে অথরা' কাব্য গ্রন্থে বিষাদ ও দুঃখবোধ আছে । সেই দিক দিয়ে ওসমানের কবিতায় বেদনার শিল্পরূপ বিষাদের রেশ ধরে কিছু কিছু জায়গায় হৃদয় খুঁড়ে খায়
একজন সুরঞ্জিত বাড়ই কবিতার আড়ষ্টতা নিয়ে ভাবেন না। বরং তিনি স্বতঃস্ফূর্ততার সঙ্গে দীক্ষিত মননের সমন্বয় ঘটিয়ে কবিতাকে সাবলীল করে তোলেন। 'ক্রমাগত ভাঙন থেকে' কবির নিছক উচ্চারণ মাত্র নয়! যেখান থেকে কিছু কবিতার সম্মোহন যেন হাত বাড়ায় অনন্য শিল্পরূপে।
শাখাওয়াত বকুলের 'ফাঁসির দূরত্বে থাকা মানুষ' গল্পগ্রন্থটি মনস্তাত্ত্বিক এক অভীন্সা জাগিয়ে রেখেছে আমার মনে। ফলে এমন একটি প্রশ্ন জাগে যে, একজন গল্পকার হিসেবে ঈর্ষণীয় সামর্থ্য থাকার পরেও গল্পকার শাখাওয়াত বকুল কেন খুব কম গল্প লিখেন?